লুক্সেমবুর্গে অবস্থিত ইউরোপীয় ইউনিয়নের সর্বোচ্চ আদালত ইউরোপিয়ান কোর্ট অফ জাস্টিস জানিয়েছে, বিশেষ ডেটেনশন সেন্টার নেই এমন অজুহাতে ইইউ-র কোনো সদস্য রাষ্ট্র বহিষ্কার বা বিতাড়নের অপেক্ষায় থাকা বিদেশিদের কারাগারে রাখতে পারবে না৷ এমনকি যদি সেই ব্যক্তি কারাগারে থাকতে আগ্রহী হয়, তাহলেও সেটা করা যাবে না। ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য রাষ্ট্রগুলোর ক্ষেত্রে এই নির্দেশ প্রযোজ্য হবে৷
বর্তমানে নারীদের আলাদা ডিটেনশন সেন্টারের অভাবের কারণে এক সিরীয় নারী কারাগারে রয়েছেন৷ মিউনিখে কোনো সেন্টার না থাকায় সেখানকার কারাগারে রয়েছেন এক মরোক্কান নাগরিক৷ অন্যদিকে এক ভিয়েতনামি নাগরিক নিজেই কারাগার বেছে নিয়েছেন৷
উল্লেখ্য, জার্মানিতে বিতাড়ন বা বহিষ্কারের অপেক্ষায় থাকা মানুষদের রাখার দায়িত্ব তারা যে অঞ্চলে রয়েছেন সেই অঞ্চলের কর্তৃপক্ষের। ইউরোপীয় আদালত বলছে, যদি কোনো অঞ্চলে ডিটেনশন সেন্টার না থাকে, তাহলে তাদের অন্য অঞ্চলে সরিয়ে নিতে হবে৷ তবে খুবই ব্যতিক্রমী ঘটনার ক্ষেত্রে এই নিয়মের ব্যতিক্রম ঘটতে পারে৷ সে ক্ষেত্রে ব্যক্তিটিকে কারাগারের ভেতরে সাধারণ কারাবন্দিদের কাছ থেকে আলাদা রাখতে হবে৷
ইউরোপের অবৈধ অভিবাসীদের কারাগারে রাখা যাবে না!
ইউরোপ প্রবাসীদের মহাসম্মেলন ৩০-৩১ মে পর্তুগালে
সুইজারল্যান্ডে নব্য রাষ্ট্রদুত এম শামীম আহসানকে সংবর্ধনা
গতকাল ইউরোপীয় পুলিশ সংস্থা একযোগে জটিকা অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন দেশে জাল ভিসা, ডকুমেন্টস,পাসপোর্ট, ড্র...
ইউরোপের সংবাদ "সাংবাদিক যখন সাঙ্গাতিক হয়"।
ভূয়া রোহিঙ্গারা চায় না ডেনমার্কে বাংলাদেশ দূতাবাস প্রতিষ্ঠিত হোক!!
বাংলাদেশের রপ্তানী বানিজ্য : ফ্রান্সকে টপকে গেলো স্পেন